• মুবারক লবঙ্গ ব্যবহার করার নিয়মঃ-

    রোগমুক্তির জন্য ঔষধ সেবন করা সুন্নাত কিন্ত রোগমুক্তির মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা।যেমন -হজরত ইব্রাহিম(আঃ)বলেন তিনি স্রষ্টাই আমাকে সৃষ্টি করেছেন।তিনিই আমাকে রগাক্রান্ত হলে রোগ থেকে মুক্তি দান করেন।(সূরা শূয়ারা ৭৮-৮০ আয়াত)ঔষধ ও দুয়া-কালাম, ঝাড় ফুক ইত্যাদি ওসিলা স্বারুপ,হজরত মাওলানা শাহ সুফী মুফতী আজানগাছী(রহঃ)বলেন- যারা ঔষধ বা ঝাড় ফুক ব্যবহার করে ঔষধ বা ঝাড়ফুকের উপর নির্ভর করে তারা বেদিনের মত,আর যারা দাওয়া বা ঔষধ ব্যবহার করে আল্লাহর উপর নির্ভর করে তারা দ্বীনদার। হজরত মাওলানা শাহ সুফী মুফতী আজানগাছী(রহঃ)-এর কাছে কেউ রোগমুক্তির ওসিলা স্বারুপ কিছু চাইলে তিনি মুবারক লবঙ্গ দিতেন। মুবারক লবঙ্গ হল নবী(সঃ)-এর সংস্পরশিত আপন শেকেম(পেত) মুবারকে যে পাথর খন্ড বেঁধেছিলেন ও হজরত রসুল(সঃ) এর সন্মুখে আবু জাহেলের হাতের যে পাথর কলেমা পড়েছিলেন, তার এক খন্ড পাথর, যা তাঁর মুরশিদ হজরত মাওলানা সুফী মুফতী দ্বীন মহাম্মাদ (রহঃ) যিনি হেরেম শরীফ এর মোয়াল্লিম ছিলেন তার কাছে থেকে পেয়েছিলেন,এই দুটি পাথর হজরত মাওলানা শাহ সুফী মুফতী আজানগাছী(রহঃ) ওসিয়াতান ও আমানাতান ও পীরী সিলসিলায় প্রাপ্ত হন। উক্ত মুবারক পাথর যা রসুল(সঃ) এর শেকেম(পেট) মোবারকে বাঁধা হয়েছিল তাঁর সঙ্গে কিছু লবঙ্গ বেশ কিছু দিন রাখা্র পর তা রোগ শেফার জন্য ওসিলা স্বারুপ লোক সমাজে বিতারন করেন এবং এর ওসিলায় অনেক জটিল রোগী উপকৃত হচ্ছেন। আর এর জন্য কোন টাকা পয়সা নেওয়া হয়না।এই লবঙ্গ কে হুজুর কিবলা মুবারক লবঙ্গ নামে আখ্যায়িত করেন। কারন মুবারক পাথরের সঙ্গে থাকার লবঙ্গ ও বরকত প্রাপ্ত হয়েছে তাই মুবারক লবঙ্গ বলা হয়।



    Leave a Reply

    Subscribe to Posts | Subscribe to Comments

  • - Copyright © Haqqani Anjuman - Powered by Blogger - Designed by Rashidur Rahaman -